A SIMPLE KEY FOR অসমাপ্ত জীবনের গল্প UNVEILED

A Simple Key For অসমাপ্ত জীবনের গল্প Unveiled

A Simple Key For অসমাপ্ত জীবনের গল্প Unveiled

Blog Article

তারার দেশে সুকুমারের সন্ধানে হারাল জোনাকি

পরিশিষ্ট, আজ প্রায় ৩ দিন পর দিশা ঘরে তালা বন্ধ অবস্থায়। এখন সে সারাক্ষণ শুধু রক্তিমকে খুঁজে বেড়ায়। সারাক্ষণ শুধু রক্তিম, রক্তিম করতে থাকে। আর মাঝে মাঝে নিজে নিজেই কথা বলে শুধু হাসে আর হাসে।

“স্কুল ছেড়ে কলেজে যেতে পেরে আমি আনন্দিত কিন্তু সেইসাথে স্কুলের স্মৃতি জড়ানো মুহূর্ত গুলোকে ছেড়ে যেতে সত্যিই দুঃখিত।”

সারাটা রাত প্রায় না ঘুমিয়েই কাটিয়ে দিলাম। সকালের দিকে একটু তন্দ্রা এল। সেই কাকভোরে আম্মা রুমে ঢুকে ডেকে বললেন তাড়াতাড়ি কাপড় গুছিয়ে নাও আজকেই আমাদের রওনা দিতে হবে। আম্মার কথায় আমার তন্দ্রা ছুটে গেল । আমি সটান বিছানায় উঠে বসে জিজ্ঞেস করলাম,” কেন আজকেই কেন?”

হাফটাইমের পর খেলোয়াড়রা আবার যখন মাঠে নামলো উত্তেজনা তখন চরমে। ২_০ গোলে অবিবাহিতরা পিছিয়ে আছে। আমি এবার মন থেকে তার জন্য দোয়া করলাম। হাফটাইমের পর চার গোল দিয়ে অবিবাহিতরা এই ম্যাচে জিতে গেল। তিন গোল দিলো মুরাদ ভাই নিজেই। সে যে কি উত্তেজনাময় খেলা হল বলে বোঝাতে পারবো না। শ্রেষ্ঠ খেলোয়াড়ের পুরস্কার পেল সে ।  সবাই মুরাদ ভাইকে কাঁধে করে নাচাতে লাগলো।

আবার…..! ওই নামে ডাকতে বারণ করেছি না তোমায় তাও ওই নামেই ডাকবে বলো?

আমাদের বর্তমান, আমাদের ভবিষ্যতের অনুভব।

স্কুলের পরীক্ষাই অনেক ভালো ছিল, জীবনের পরীক্ষায় তো পেন ছোঁয়ানো ই যায় না ।

তাই ১ বছর আগে আমার সেই মায়ের মতো মামিটাকেও আমার কাছ থেকেকেড়ে নিলেন। বিশ্বাস করো আমি তারপর থেকে এক প্রকার হাসতেই ভুলে গেছিলাম। সারাক্ষণ একা একা থাকতাম। কারো সাথে তেমন মিশতাম না। কিন্তু সেটা আর বেশী দিনের জন্য ছিলো না। কারণ হলো তুমি। হঠাৎ কোনো একদিন এক এক্সিডেন্টের মাধ্যমে তোমার সাথে আমার দেখা হয়। বিশ্বাস করো সেদিন তোমায় দেখে আমার মনের মধ্যে যে কি হয়েছিলো তা আমি নিজেই বলতে পারবো না। তখন মনে হয়েছিলো তোমায় শুধু দেখতেই থাকি। তোমাকে যতো দেখছিলাম মনের মধ্যে তখন ততোই কি জানি হচ্ছিল। কিন্তু পরক্ষণে দেখলাম যে তোমার মাথা দিয়ে রক্ত গড়িয়ে পরছে। এবং তুমি জ্ঞান হারিয়ে ফেলছো। তাই সাথে সাথে আমি আর দাড়িয়ে না থেকে তোমার নিজের বাহুর মধ্য জরিয়ে ধরলাম।

সামান্য অভিমানই যদি কাঁটাতে না পাড়ি, তাহলে সারাটা জীবন কাটাব কিভাবে?

কিন্তু আল্লাহ’র মনে হয় এটা চাননি। তাই আজকে যখন তোমায় পেলাম তখন আমার কাছে আর সময় নেই। তিনি হয়তো বা তোমার সাথে আমার মিল লিখে দেননি। জানো আমার এখন বড় কষ্ট হয় এটা ভেবে যে তোমায় ছেড়ে আমায় চলে যেতে হবে। (কথাটা বলতে বলতে আবারও ওর মুখে দিয়ে রক্ত গরিয়ে পরতে লাগলো..)

আম্মা উত্তর দিলেন,”আগামী পরশু থেকে অনির্দিষ্টকালের click here হরতাল। আজকে না গেলে কালকে রাস্তায় অনেক ভিড় হবে। তাই তাড়াতাড়ি উঠে জামা কাপড় গুছিয়ে নাও সকাল সকাল রওনা হতে হবে।” অবশেষে ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জামা কাপড় গুছিয়ে রওনা দেয়ার জন্য প্রস্তুত হলাম।

নানি বললেন ,”কই আমার ডাক্তার ভাই কই ? ডাক তাকে।”

_”ওমা,! ও আমাদের চৈতি? কত বড় আর কত সুন্দর হয়ে গেছে।”খালা কাছে এসে আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। আমার কাছে তিনি আব্বা-আম্মা ভাইয়ের কথা জিজ্ঞেস করলেন।

Report this page